১৪০০ খ্রীঃ পুর্ব পর্যমত্ম কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়ন সন্ধ্যার চর, পাখির চর ইত্যাদির নামে নাম করন করা হলেও বাংলার স্বাধীন সম্রাট ইলিয়াস শাহের শাসন চলছিল পরবর্তী সময়ে। তখন সুদুর ইরান থেকে মির্জা আহমাদজান নামক জনৈক পন্ডিত ব্যক্তি ইলিয়াস শাহের দরবারে হাজির হন এবং রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন কাজে ইলিয়াস শাহ কে পরামর্শ দানে বিচক্ষনতা ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেন। শাহ ইলিয়াস তার বিচক্ষনতায় তুষ্ট হয়ে মির্জাগঞ্জের ভুখন্ডটি জায়গীর হিসাবে দান করেন। ১৪৪২-৪৫ সময় কালে মির্জা আহমাদজান এর পদবী থেকে ‘‘মির্জা’’ এবং গঞ্জ অর্থ এলাকা ‘‘মির্জার এলাকা’’ মির্জাগঞ্জ এলাকা হিসাবে নামকরন করা হয়। তখন থেকে ১৭৭২ সালে ইরেজ শাসনের পুর্ব পর্যমত্ম এলাকাটি মুসলমান শাসকদের হসত্মচ্যুত হয়নি। বৃটিশ সরকারের শাসন কার্য পরিচালনার জন্য ১৮১২ সালে লর্ড বেন্টিকের আমলে মির্জাগঞ্জে একটি পুলিশ ষ্টেশন স্থাপন করা হয়। ১৯৬৮ সাল পর্যমত্ম পুলিশ ষ্টেশন ছাড়া অন্য কোন সরকারী অফিস মির্জাগঞ্জ থানায়া স্থাপিত হয়নি। উপজেলার নামকরন মির্জাগঞ্জ হলেও বর্তমানে মির্জাগঞ্জে একটি পুলিশ ষ্টেশন ছাড়া অন্যান্য সরকারী কার্যক্রম সুবিদখালীতে পরিচালিত হচ্ছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস